Wellcome to National Portal
হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয় অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ জুলাই ২০২২

উৎসব/উপলক্ষ/অনুষ্ঠান উদযাপন


প্রকাশন তারিখ : 2022-04-24

  

প্রাক্তন সিজিএ জনাব মোঃ সাহাদ চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনার্থে সিজিএ কার্যালয়ে পবিত্র কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন 

  

হিসাব মহানিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের প্রাক্তন হিসাব মহানিয়ন্ত্রক জনাব মোঃ সাহাদ চৌধুরী গত ০১/০৪/২০২২ খ্রি. তারিখ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬:১৫ ঘটিকায় সিএমএইচ-এ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাযিউন)। জনাব মোঃ সাহাদ চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনার্থে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক মহোদয় জনাব মোঃ নূরুল ইসলাম এর উদ্যোগে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক কার্যালয়ে ২০ এপ্রিল ২০২২ খ্রি. তারিখ বুধবার দুপুর ১২:৩০ ঘটিকায় পবিত্র কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। হিসাব মহানিয়ন্ত্রক জনাব মো: নূরুল ইসলাম মহোদয়ের সভাপতিত্বে মাইক্রোসফ্ট টিমস্‌ প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত উক্ত দোয়া মাহফিলে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক কার্যালয়সহ আওতাধীন সারাদেশের ৫৪২ টি কার্যালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ যুক্ত ছিলেন। দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় মরহুম সাহাদ চৌধুরী স্যারের কর্মজীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তাগণ বিস্তারিত আলোচনা করেন। আলোচনা শেষে জনাব মোঃ সাহাদ চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তাঁর পরিবারের জন্য দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এছাড়া সিএজি কার্যালয়, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়, সিজিডিএফ, এডিজি রেলওয়েসহ সকল অডিট ডিরেক্টরেট ও ফিনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট একাডেমি, সিজিএ কার্যালয় এবং সিজিএ এর আওতাধীন সকল সিএএফও, ডিসিএ, ডিএএফও এবং ইউএও কার্যালয়ের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীসহ জীবিত সকল আত্মীয় পরিজনের জন্য নেক হায়াত বৃদ্ধি ও সুস্থ্যতা কামনা এবং সকল মরহুম আত্মীয় পরিজনের জন্য মাগফিরাত কামনা করে মহান রাব্বুল আলামিন এর নিকট দোয়া করা হয়। দোয়া মাহফিলে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ পরিবারের অন্যান্য শাহাদাত বরণকারী সদস্যগণের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয় এবং বঙ্গবন্ধু পরিবারের সম্মানীত জীবিত সকল সদস্যসহ বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা সফল রাষ্ট্র নায়ক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্থ্যতা, দীর্ঘায়ু ও সর্বাঙ্গীন সাফলতা কামনা করে মহান আল্লাহ পাকের নিকট দোয়া করা হয়। এছাড়াও মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাত বরণকারী সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং দেশের বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে আত্মত্যাগকারী শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। পরিশেষে, আমাদের দেশ ও দেশের জনগনের কল্যাণ, সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনা করে মোনাজাত সমাপ্তি করা হয়। 

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

  

  

সিজিএ কার্যালয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালন 

  

২৬ মার্চ, ২০২২ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালন উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সকল শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক এর কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুস্পস্তবক অর্পণ, বেলুন উড়ানো, আলোচনা ও দোয়া হিসাব মহানিয়ন্ত্রক জনাব মো: নূরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভার শুরুতে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক মহোদয় বিনম্র শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তিনি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ডে নিহত জাতির পিতার পরিবারের সদস্যগণ, জাতীয় চার নেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী ও নিবেদিত প্রাণ সকল মুক্তিযোদ্ধা, ২ লক্ষ নির্যাতিতা মা-বোন, ভাষা শহীদসহ সকল বীর শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বৈরী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রামে তিনি সহ্য করেছেন অপরিসীম দুঃখ-কষ্ট, অত্যাচার-নির্যাতন ও জেল-জুলুম। কিন্তু ঈন্সিত লক্ষ্য অর্জনে তিনি ছিলেন অকুতোভয়। জনমুক্তির প্রশ্নে নানা ঘাত- প্রতিঘাতে তাঁর মনে ভ্রূণিত হয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিসত্তা ও সংস্কৃতি মনে প্রাণে ধারণ করে জন-আকাঙ্ক্ষাকে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। সেই লক্ষ্যকে বাস্তবে পরিণত করার জন্য নিবেদন করেছিলেন সমগ্রজীবন। কৃষক-শ্রমিক- মেহনতি মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে তিনি লড়াই করে গেছেন নিরন্তর। পাকিস্তান আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন, যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন, ছয়দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ-আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে তিনি হয়ে উঠেছিলেন মুক্তি সংগ্রামের প্রতিভূ। বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের সেই ধারাবাহিকতায় ২৬শে মার্চ ১৯৭১ জাতির পিতা ঘোষণা করেন বাঙালি জাতির বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। দীর্ঘ ৯ মাস বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন করে একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছে বাঙালি জাতি। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির মুক্তিদাতা। বাংলাদেশ নামের এই দেশটি তিনি উপহার দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু আমাদের অনুভূতি ও অন্তরাত্মায় মিশে আছেন। জাতির পিতার প্রতি আমাদের অশেষ ঋণ, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা। জাতির পিতার দেয়া স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের পতাকা বিশ্বের মানচিত্রে সমুন্নত থাকবে চিরদিন। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে স্বাধীন সার্বভৌম ভূখন্ড হিসেবে বাংলাদেশের জন্ম হতো না। ১৯৭১ সালে ৯ মাস ব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশ এর অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। স্বাধীনতা অর্জনের পর দেশ পুনঃগঠন, সংবিধান প্রণয়ন এবং দেশ পরিচালনায় বঙ্গবন্ধু দিয়েছিলেন দূরদর্শী নেতৃত্ব। শত সংকট ও প্রতিকূলতা সত্তেও বাংলাদেশকে একটি আদর্শ রাষ্ট্র হিসাবে তুলে ধরেছিলেন বিশ্বসমাজে। দেশের জনগণ ছিল তাঁর মনে, দেশের মাটি ছিল তাঁর অন্তরে। বঙ্গবন্ধুর অবদানের স্বাক্ষর আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই পেয়ে আসছি। বাঙালির ইতিহাসে তাঁর নাম তাই চিরঅম্লান। বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ মানে বঙ্গবন্ধু। জাতির যে শ্রেষ্ঠ সন্তান স্বাধীনতা এনে দিয়ে বাঙালির মুখে হাসি ফুটিয়েছিলেন, তাঁকেই ১৫ আগস্টে সপরিবার হত্যা করে জাতিকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির চিরকালের অহংকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু দেশের ইতিহাসে অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন। জেগে থাকবে মানুষ-প্রজন্মের পর প্রজন্ম-তার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে। বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখেছিলেন একটি সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। তাঁর সুযোগ্যকণ্যা সফল রাষ্ট্রনায়ক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণতা, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা, সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ স্বল্পন্নোত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে এবং দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। তাঁর দক্ষ নেতৃত্বে বহু মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সফল নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ধারাবাহিকতায় আর্থিক ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি আরো গতিশীল ও আধুনিকীকরণ করে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখার লক্ষ্যে এরই মধ্যে প্রায় সকল আর্থিক কার্যক্রম প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে সম্পাদনের প্রক্রিয়া চলছে। হিসাব মহা নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের আওতাধীন ৪৪২টি উপজেলা, ৫৬টি জেলা, ৮টি ডিভিশন ও ঢাকায় ৫০টি চিফ একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিস হতে প্রায় ১১ লক্ষ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ৫,৭৬,০০০ জন সম্মানিত পেনশনারের পেনশন ও অন্যান্য লেনদেনের অধীনে জিটুপি (বিধবা ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, উপবৃত্তির অর্থ) ইএফটির মাধ্যমে পরিশোধ করা হচ্ছে। বিশেষ করে মুজিব শতবর্ষে সম্মানিত পেনশনারদের ব্যাংক একাউন্টে ইএফটি এর মাধ্যমে শতভাগ পেনশন প্রদানের কার্যক্রম আমরা শেষ করেছি। সিজিএ মহোদয়ের দক্ষ নির্দেশনায় সম্মানিত পেনশনারগণের জিপিএফ চূড়ান্ত বিল, লাম্প গ্র্যান্ট ও আনুতোষিকের চেক উপজেলা, জেলা, বিভাগ ও ঢাকায় প্রতিটি চিফ একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিস এর অফিস প্রধান কর্তৃক তাঁর রুমে আন্তরিকতার সহিত সম্মানিত পেনশনারের হাতে চেক প্রদানের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে এবং সমস্ত উপজেলা, জেলা, ডিভিশন ও ঢাকায় ৫০টি চিফ একাউন্টস ও ফিন্যান্স অফিস হতে সিজিএ মহোদয়ের নির্দেশনা মোতাবেক যথাযথভাবে চেক প্রদান করা হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিতকরণের জন্য প্রতিটি অফিস হতে নিয়মিতভাবে পেনশনারের নাম মোবাইল নম্বর সম্বলিত রিপোর্ট সিজিএতে প্রেরণের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। সিজিএ অফিসে গঠিত টিম কর্তৃক সম্মানিত পেনশনারের মোবাইল নম্বরে কথা বলে যথাযথভাবে সেবা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হচ্ছে। সিজিএ মহোদয় নিজেও সম্মানিত পেনশনারের সাথে মোবাইল নম্বরে আন্তরিকভাবে কথা বলে চেক যথাযথভাবে পাচ্ছেন কিনা তার ফিডব্যাক নিয়ে থাকেন। ফলে আমাদের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনে অনুপ্রাণিত হচ্ছে পাশাপাশি কাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হচ্ছে। সম্মানিত পেনশনারদেরকে আন্তরিকতা, শ্রদ্ধা সম্মানের সাথে সেবা প্রদান করা হচ্ছে। বিশেষ করে সম্মানিত বয়স্ক পেনশানরদেরকে ঢাকার মধ্যে সিজিএ অফিসের গাড়িতে করে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। সম্মানিত সেবাগ্রহীতা বা পেনশনার আসলে সবাই সন্তুষ্টি প্রকাশ করছেন। এ সব কিছুর জন্য সম্মানিত প্রাক্তন অর্থ সচিব বর্তমান সিএজি মহোদয় এবং অর্থ বিভাগের সম্মানিত সিনিয়র সচিব মহোদয়ের প্রতি আমরা আমাদের পরম শ্রদ্ধা ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের আন্তরিকতা, নিষ্ঠা, সম্মিলিত চেষ্টা সর্বপরি মাননীয় সিএজি এবং অর্থ বিভাগের সম্মানিত সিনিয়র সচিব মহোদয়ের দক্ষ নির্দেশনা ও গাইডেন্সে সেবার মান বৃদ্ধি হয়েছে আরো বৃদ্ধি হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত সিদ্ধান্ত এবং দক্ষ নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে একজন সরকারি চাকুরিজীবী হিসেবে আমাদের দায়িত্ব যথাযথ পালন করে জনগণের সেবা করা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর দেয়া আদর্শ ও নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করাই হবে আমাদের ব্রত। আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদদের, মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদের সহ দেশের জন্য আত্মত্যাগকারী সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত, দেশের শান্তি সমৃদ্ধিসহ মাননীয় সরকার প্রধান ও তাঁর পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য ও সফলতা কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে সিজিএ কার্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

  

  

হিসাব মহানিয়ন্ত্রক কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালন 

  

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০২ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালন উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে হিসাব নিয়ন্ত্রক এর কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুস্পস্তবক অর্পণ, বেলুন ও পায়রা উড়ানো, আলোচনা ও দোয়া হিসাব মহা নিয়ন্ত্রক জনাব মো: নূরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনাকালে হিসাব মহা নিয়ন্ত্রক উল্লেখ করেন যে, ক্ষণজন্মা এই মহা পুরুষ বঙ্গবন্ধু ছিলেন অত্যন্ত মানবদরদী কিন্তু অধিকার আদায়ে আপোষহীন। কারো অভাব-অনটন, দুঃখ-কষ্টে তিনি এগিয়ে আসতেন। তাঁর হৃদয় ছিল খুবই কোমল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাঁর জীবনটা উৎসর্গ করেছিলেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য। বঞ্চিত মানুষগুলির ভাগ্য পরিবর্তন করা - এটাই ছিল বঙ্গবন্ধুর জীবনের একমাত্র স্বপ্ন। দরিদ্র মানুষের, ভাগ্যহত মানুষের অবস্থা দেখে তিনি তাঁর ছাত্র জীবন থেকে এদেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জীবন থেকেই তাঁর সংগ্রাম শুরু রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে এবং সেই দাবি থেকেই তিনি ধাপে ধাপে জাতিকে মুক্ত করেছিলেন, স্বাধীন করেছিলেন । আর এই চলার পথে বারবার কারা বরণ করতে হয়েছে, অত্যাচারিত হতে হয়েছে, নির্যাতন ভোগ করেছেন, মিথ্যা মামলার আসামি হয়েছেন। তাঁকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করা হয়েছে, তাকে ফাঁসিতে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু তিনি তার আদর্শ এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়েই জীবনের সংগ্রাম চালিয়েছেন। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর নেতৃত্ব ও অবদানের জন্য একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছে বাঙালি জাতি। দুঃখী মানুষের ক্ষুধা-দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দিতে নিজের জীবনের সব সুখ আরাম বিসর্জন দিয়ে তিনি সংগ্রাম করেছেন। অধিকার হারা দুঃখী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে কোন ত্যাগ স্বীকারে তিনি দ্বিধা করেননি। এই বঙ্গভূমির বঙ্গ সন্তানদের একান্ত আপনজন হয়ে উঠেছিলেন – তাই তিনি বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির মুক্তিদাতা। তিনি বাংলাদেশের জনগণকে নিষ্পেষিত দাসের জাতি থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। বাংলাদেশ নামের এই দেশটি তিনি উপহার দিয়েছেন। দিয়েছেন বাঙ্গালীকে একটি জাতি হিসেবে আত্মপরিচয়ের সুযোগ। তাইতো তিনি আমাদের জাতির পিতা। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু আমাদের অনুভূতি ও অন্তরাত্নায় মিশে আছেন। জাতির পিতার প্রতি আমাদের অশেষ ঋণ, শ্রদ্ধা ও ভালবাসা। জাতির পিতার দেয়া স্বাধীন ও সার্বভেৌম বাংলাদেশের পতাকা বিশ্বের মানচিত্রে সমুন্নত থাকবে চিরদিন। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির চিরকালের অহংকার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাঙ্গালীর বঙ্গবন্ধু, পাশাপাশি বিশ্ব বরেণ্য রাজনীতিক বিশ্ববন্ধু উপাধিতে বিশ্বনন্দিত। বঙ্গবন্ধু জন্ম না হলে স্বাধীন সার্বভৌম ভূখন্ড হিসেবে বাংলাদেশের জন্ম হতো না। বঙ্গবন্ধু আমাদের চিরন্তন প্রেরণার উৎস। বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখেছিলেন একটি সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যকন্যা সফল রাষ্ট্র নায়ক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণতা, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা, সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ স্বল্পন্নোত দেশ থেকে উন্নয়নীল দেশে উন্নীত হয়েছে এবং দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। তাঁর সফল নেতৃত্বে বহু মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যকন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ দক্ষ, সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত সিন্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়তে সরকারি চাকুরীজীবিদের জনগণের সেবক হিসেবে সকল দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে জনগনের সেবা করা এবং বঙ্গবন্ধুর দেয়া নির্দেশনা ও আদর্শ অনুযায়ী কাজ করাই আমাদের ব্রত বলে উল্লেখ করেন হিসাব মহানিয়ন্ত্রক। আমরা সহ নতুন প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর কর্ম ও আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশপ্রেমের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জাতিগঠনে অবদান রাখতে সক্ষম হব। অনুষ্ঠানে জাতির পিতার জম্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদদের, মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদের সহ দেশের জন্য আত্নত্যাগকারী সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত, দেশের শান্তি সমৃদ্ধি সহ মাননীয় সরকার প্রধানের সুস্বাস্থ্য ও সফলতা কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে সিজিএ কার্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

  

  

সিজিএ কার্যালয়ে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন 

  

ঐতিহাসিক ৭মার্চ যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালন উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক এর কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল হিসাব মহানিয়ন্ত্রক জনাব মো: নূরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব সর্ম্পকে আলোচনাকালে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক উল্লেখ করেন যে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বাঙালির জাতীয় জীবনে এক অবিস্বরণীয় দিন। তৎকালীন পাকিস্তানি জনগণই শুধু নয়, বর্হিবিশ্বের অনেকেও এক অনন্য উদ্দীপনা নিয়ে তাকিয়ে ছিল, বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে কী বলেন। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্য এ ছিল অন্তিম মুহূর্ত। অন্যদিকে স্বাধীনতার চেতনায় প্রদীপ্ত বাঙালি জাতির জন্য এ ভাষণ ছিল পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণের নাগপাশ ছিন্ন করে জাতীয় মুক্তি বা কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে চুড়ান্ত সংগ্রামের সূচনা। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসক ভাষণ ছিল মূলত বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। ঐতিহাসিক ভাষণের সেই ধারাবাহিকতায় ২৬ শে মার্চ ১৯৭১ জাতির পিতা ঘোষণা করনে বাঙালি জাতির বহু কাঙ্খিত স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। একটি ভাষণ কিভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চের ভাষণ ঐতিহাসিক দলিল। এটি বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ট বাজনৈতিক ভাষণ। তার ভাষণ পরবর্তী সময়ে স্বাধীনতার সংগ্রামের বীজমন্ত্র হয়ে উঠে। তার এই ভাষণ আমাদের ইতিহাস এবং জাতীয় জীবনের এক অপিরিহার্য ও অনস্বীকার্য অধ্যায়। যার আবেদন চির অম্নান। কালজয়ী এ ভাষণ বিশ্বের শোষিত, বঞ্চিত ও মুক্তিকামী মানুষকে সবসময় প্রেরণা জুগিয়ে যাবে। বাঙালি জাতির স্বাধীনতাসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের এক অনন্য দিন ৭ মার্চ। বঙ্গবন্ধুর সেদিনের ভাষণ আজ শুধু বাংলাদেশের মানুষের একার নয়, বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হয়ে গেছে। মুক্তিকামী মানুষের কাছে এ ভাষণ প্রেরণার উৎস। বঙ্গবন্ধুর অমর সে ভাষণ আজও কোটি কোটি মানুষকে উদ্দীপ্ত করে। শোষন- বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই - সংগ্রামের পথ দেখায়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যুগান্তকারী ভাষণের স্মারক হিসেবে ৭ মার্চ দিনটি অবিস্মরণীয় হয়ে আছে বাঙালির হৃদয়ে। জাতির পিতার প্রতি আমাদের অশেষ, শ্রদ্ধা ও ভালবাসা। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যকন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ দক্ষ, সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়তে সরকারি চাকুরীজীবিদের জনগণের সেবক হিসেবে সকল দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে জনগনের সেবা করা এবং বঙ্গবন্ধুরদেয়া নির্দেশনা ও আদর্শ অনুযায়ী কাজ করাই আমাদের ব্রত বলে উল্লেখ করেন হিসাব মহানিয়ন্ত্রক। অনুষ্ঠানে জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭মার্চ এর ভাষনের ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদদের, মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদের সহ দেশের জন্য আত্মত্যাগকারী সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত, দেশের শান্তি সমৃদ্ধি, মাননীয় সরকার প্রধান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সহ সকলের সুস্বাস্থ্য ও সফলতা কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে সিজিএ কার্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

  

  

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ পালিত 

  

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারি,২০২২ উপলক্ষে হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয় ও অধিনস্ত ডিভিশনাল কন্ট্রোলার জেনারেল অব একাউন্টস, ডিস্ট্রিকক্ট এ্যাকাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিস এবং উপজেলা হিসাব রক্ষণ অফিসে বিশেষ আলোচান ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। হিসাব মহানিয়ন্ত্রক জনাব মোঃ নূরুল ইসলাম সিজিএ কার্যালয়ের মসজিদে বাদ জোহর আলোচনা ও দোয়ায় অংশগ্রহন করেন। আলোচনায় মহান ভাষা শহীদদের আত্নত্যাগের অবদান গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করা হয়। সিজিএ মহোদয় মুজিব শতবর্ষে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ডে নিহত জাতির পিতার পরিবারের সদস্যগণ, জাতীয় চার নেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদ, ২ লক্ষ নির্যাতিতা মা-বোন সহ সকল বীরশহীদের প্রতি অত্যন্ত সম্মান ও ভালবাসায় বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহীদদের এবং ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদ সহ দেশের জন্য আত্নত্যাগকারী সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত, দেশের জন্য নিবেদিত প্রাণ মাননীয় সরকার প্রধানের সুস্বাস্থ্য, সফলতা,সকল স্তরের মানুষের জন্য কল্যাণ কামনা সহ দেশের শান্তি এবং সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সিজিএ কার্যালয়ের উক্ত দোয়া অনুষ্ঠানে সিজিএ মহোদয়ের সাথে উর্ধ্বতন কর্মকতা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

  

  

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও মহান বিজয় দিবস পালন উপলক্ষ্যে সিজিএ কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও বর্নাঢ্য বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত 

  

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও মহান বিজয় দিবস পালন উপলক্ষ্যে হিসাব মহা নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ে অবস্থিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি মহাবিজয়ের মহানায়ক (THE GREATEST HERO OF THE GLORIOUS VICTORY) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন হিসাব মহানিয়ন্ত্রক জনাব মো: নূরুল ইসলাম । হিসাব মহানিয়ন্ত্রক মহোদয় বিনম্র শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তিনি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ডে নিহত জাতির পিতার পরিবারের সদস্যগণ, জাতীয় চার নেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী ও নিবেদিত প্রাণ সকল মুক্তিযোদ্ধা, ২ লক্ষ নির্যাতিতা মা-বোন, ভাষাশহীদ সহ সকল বীরশহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। বাঙালির ঐতিহাসিক মহান বিজয়ের মাসকে লক্ষ্যরেখে হিসাব মহনিয়ন্ত্রকের কার্যালয়কে বর্ণিল লাল-সবুজের সাজে সাজানো হয়। হিসাব মহানিয়ন্ত্রক মহোদয়ের নেতৃত্বে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে সকল কর্মকর্তা কর্মচারীর অংশগ্রহণে বিশাল বর্নাঢ্য বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা সফল রাষ্ট্রনায়ক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ, বিচক্ষণ ও দূরদৃষ্টি নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়তে সরকারি চাকরিজীবি হিসাবে আমাদের সকল দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে যথাযথভাবে পালন করে জনগণের সেবা করা এবং বঙ্গবন্ধুর দেয়া নির্দেশনা ও আদর্শ অনুযায়ী কাজ করাই আমাদের ব্রত বলে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক উল্লেখ করেন। পরিশেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদদের এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত ও দেশের শান্তি এবং সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে সিজিএ কার্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা/কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

National Mourning Day 2020_1.jpg

  

  

  

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালন উপলক্ষ্যে সিজিএ কার্যালয়ে রক্তদান কর্মসূচি পালন 

  

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালন উপলক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মত্যাগ স্মরণে রক্তদান কর্মসূচি পালন করেছে হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়। রক্তদান কর্মসূচি উদ্বোধন করেন হিসাব মহানিয়ন্ত্রক জনাব মো: নূরুল ইসলাম। তিনি প্রথমেই বিনম্র শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করেন পরাধীন বাঙালি জাতির মুক্তির দূত শোষিত, বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ের আমৃত্যু সংগ্রামী কালোত্তীর্ণ নেতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তিনি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ডে নিহত জাতির পিতার পরিবারের সদস্যগণ, জাতীয় চার নেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদ, ২ লক্ষ নির্যাতিতা মা-বোন, ভাষাশহীদ সহ সকল বীরশহীদের প্রতি অত্যন্ত সম্মান ও ভালবাসায় বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় এই রক্তদান কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আয়োজনের উদ্দেশ্য তুলে ধরেন হিসাব মহানিয়ন্ত্রক জনাব মো: নূরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সিজিএ অফিসের পক্ষ থেকে আমরা যে রক্তদান কর্মসূচি পালন করছি, সেই রক্তদান কর্মসূচি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চেতনায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়। এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই। মানবতার সেবায় আমাদের এ ধরনের কর্মসূচি বিশাল ভূমিকা রাখতে পারবে’। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গ